অক্সফোর্ডের ‘কোভিশিল্ড’ টিকার ২য় ও ৩য় পর্যায়ের প্রয়োগ-সমীক্ষা করার ছাড়পত্র সিরাম ইনস্টিটিউটকে
অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের অন্তর্গত জেনার ইনস্টিটিউটের তৈরি এই ভ্যাকসিন উৎপাদন করতে চুক্তি করেছে সিরাম ইনস্টিটিউট। এটি ব্রিটিশ-সুইডিশ ওষুধ প্রস্তুতকারী সংস্থা অ্যাস্ট্রাজেনেকার সঙ্গে যৌথ উদ্যোগ।
মানব শরীরে অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণাগারে তৈরি করোনা ভ্যাকসিন ‘কোভিশিল্ড’-এর দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের প্রয়োগ সমীক্ষা শুরু করার অনুমতি শীঘ্রই পেতে চলেছে সিরাম ইনস্টিটিউট।
সম্প্রতি, দ্বিতীয় ও তৃতীয় পর্যায়ের হিউম্যান ট্রায়াল শুরু করার অনুমতি চেয়ে আবেদন করে সংস্থা। জানা গিয়েছে, বিশেষজ্ঞ প্যানেলের সদস্যরা তাতে রাজি হয়েছেন। শীঘ্রই, সিরাম ইনস্টিটিউটকে ট্রায়াল শুরু করার অনুমতি দিতে দেশের ড্রাগ কন্ট্রোলারকে সুপারিশ করবে ওই প্যানেল। সেখান থেকে সবুজ সঙ্কেত এলেই শুরু হয়ে যাবে প্রয়োগ-সমীক্ষা।
দেশের ১৭টি শহরে ১৬০০ জন ১৮ বছরের বেশি বয়সের স্বেচ্ছাসেবক এই ট্রায়ালে অংশ নেবেন। অক্সফোর্ডের কোভিশিল্ড ভ্যাকসিন যদি ঠিকঠাক কাজ করে, তাহলে উৎপাদন শুরু করবে সিরাম ইনস্টিটিউট। দাম রাখা হবে এক হাজার টাকার নিচে।