বিজেপি ছেড়ে তৃণমূলে যাওয়া নেতারা কি ফের গেরুয়া শিবিরে ফিরবেন!
প্রতিদিনই চলছে দলবদল। কোথাও তৃণমূল থেকে বিজেপিতে, তো কোথাও বিজেপি থেকে তৃণমূলে। তবে বিজেপির রাজ্য সভাপতি দিলীপ ঘোষের দাবি, এব্যাপারে তাদের দলই লাভবান বেশী। যার আভাস পাওয়া গেল উত্তরবঙ্গে। ১৭ অগাস্ট কোচবিহারের বিজেপি কার্যালয়ে তৃণমূল থেকে বিজেপিতে যোগ দিয়েছিলেন যুব মোর্চার জেলা সভাপতি শৈলেন্দ্রপ্রসাদ সাউ।যদিও ৩০ অগাস্ট ওই নেতাকেই শিলিগুড়িতে দেখা গেল কৈলাস বিজয়বর্গীয় এবং অরবিন্দ মেননের সঙ্গে বৈঠক করতে। যা নিয়ে জল্পনা তুঙ্গে।
তৃণমূলে চাই সৎ ও স্বচ্ছ্ব ভাবমূর্তির নেতা। বিরোধীদলগুলির মধ্যে বামেরাই এখন পর্যন্ত এই ফোন সব থেকে বেশি পরিমাণে পেয়েছেন। যদিও স্থানীয় তৃণমূল নেতাদের অনেকেই এর থেকে দূরত্ব তৈরি করছেন।বামেদের প্রাক্তন মন্ত্রী, বিধায়ক, প্রাক্তন সাংসদ সবার কাছেই ছিল একই প্রস্তাব, পদ পাবেন, কোনও কিছুর অভাব থাকবে না। কিন্তু টালি কিংবা টিনের ঘরে থেকেই প্রস্তাব ফিরিয়েছেন সিপিএম-এর প্রাক্তন বিধায়ক লক্ষীকান্ত রায়। জলপাইগুড়ির প্রাক্তন সাংসদ মহেন্দ্রকুমার রায়, রাজ্যের প্রাক্তন মন্ত্রী বনমালি রায়, দেবেশ দাস সবাই প্রস্তাব ফিরিয়েছেন। সর্বশেষ চাকুলিয়ার ফরওয়ার্ড ব্লক বিধায়ক আলি ইমরান রামজও প্রস্তাব ফিরিয়ে দিয়েছেন।