কাঁথি কো-অপারেটিভ ইউনিয়নের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল শুভেন্দু অধিকারীকে।
কাঁথি কো-অপারেটিভ ইউনিয়নের সভাপতি পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হল শুভেন্দু অধিকারীকে। দীর্ঘ ৯ বছর ধরে কাঁথি কো-অপারেটিভ ইউনিয়নের সভাপতি পদে ছিলেন শুভেন্দু অধিকারী। কাঁথি কো-অপারেটিভ ইউনিয়নের বৈঠকে ধ্বনিভোটের মাধ্যমে সভাপতির পদ থেকে সরিয়ে দেওয়া হয় শুভেন্দুকে। তবে এ বিষয়ে একনও কোনও প্রতিক্রিয়া মেলেনি শুভেন্দুর কাছ থেকে। কাঁথি কো-অপারেটিভ ইউনিয়নের সভাপতি পদ চলে যাওয়ায় যেমন শুভেন্দুর কাছে বড় ধাক্কা তেমনই হাইকোর্টে অন্য একটি মামলায় স্বস্তি পেলেন শুভেন্দু অধিকারী। কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের মামলায় হাইকোর্টের পর্যবেক্ষমে স্বস্তিতে রয়েছেন শুভেন্দু অধিকারী। শুভেন্দু অদিকারীর বিরুদ্ধে অনাস্থা আনার যে বৈঠক হওয়ার কথা ছিল তা বাতিল করে দেয় হাইকোর্ট। কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদে আপাতত বহাল থাকছেন শুভেন্দু অধিকারীই। কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্ক মামলা প্রসঙ্গে হাইকোর্টের বিচারপতি শম্পা সরকার জানান, ‘কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদ থেকে শুভেন্দু অধিকারীকে সরানোর জন্য যে অনাস্থা বৈঠক ডাকার কথা ছিল সেক্ষেত্রে দেখা যাচ্ছে ঐ বৈঠক ডাকার ক্ষেত্রে পদ্ধতিগত ত্রুটি রয়েছে। চেয়ারম্যানের অপসারণ চেয়ে এইভাবে কোনও বৈঠক ডাকা যায় না। নির্দিষ্ট কারণ দেখাতে হবে এবং তথ্য প্রমাণ চাই। তাই ঐ অনাস্থা বৈঠক বাতিল করে দেওয়া হল। আপাতত কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদে থাকছেন শুভেন্দু অধিকারীই।’
প্রসঙ্গত, কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের চেয়ারম্যান পদ থেকে শুভেন্দুকে সরাতে চেয়ে অনাস্থা বৈঠক ডেকেছিলেন কাঁথি সমবায় ব্যাঙ্কের পরিচালন বোর্ডের কয়েকজন পরিচালক। আজ অর্থাৎ মঙ্গলবার এই অনাস্থা বৈঠকটি হওয়ার কথা ছিল। বৈঠকটি নিয়ে আপত্তি তুলে হাইকোর্টের দারস্থ হন শুভেন্দু অধিকারী