উত্তপ্ত ত্রিপুরায় গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে সোমবার সকালে ত্রিপুরায় পৌঁছলেন ব্রাত্য বসু।
রবিবারই গ্রেপ্তার করা হয়েছে তৃণমূল যুব নেত্রী সায়নী ঘোষকে। উত্তপ্ত ত্রিপুরায় গ্রেপ্তারির প্রতিবাদে সোমবার সকালে ত্রিপুরায় পৌঁছলেন ব্রাত্য বসু। রওনা দেওয়ার আগেই কলকাতা বিমানবন্দর থেকে সরাসরি ত্রিপুরা সরকারকে আক্রমণ করলেন তিনি। মন্ত্রী ব্রাত্য বসুর কথায়, ‘মমতা ব্যানার্জি এবং অভিষেক ব্যানার্জিকে ওরা ভয় পাচ্ছে। অভিষেক যখনই ত্রিপুরার মাটিতে পা রাখতে যাচ্ছে, তখনই ওখানে বিপ্লব দেবের ঝটিকা বাহিনী হামলা করছে। ভুয়ো কেস দিয়ে গ্রেপ্তার করছে আমাদের নেতা-কর্মীদের।’
তিনি আরও বলেন, ‘অভিষেকের গাড়িতে হামলা, আমাদের কর্মীদের ওপর আক্রমণ, মারধর, গ্রেপ্তার, এসব ঘটনার মাধ্যমে পরিষ্কার বোঝা যাচ্ছে ওরা ভয় পেয়েছে। আজ আমরা থানায় যাব। প্রয়োজন পড়লে কোর্টের দ্বারস্থ হব।’
ত্রিপুরা সরকার অভিষেকের পদযাত্রার অনুমতি দেয়নি। এই বিষয়ে ব্রাত্য বসু জানিয়েছেন, ‘ওরা পদযাত্রার অনুমতি দিচ্ছে না, এটা ভাবা যায় না। পশ্চিমবঙ্গের নির্বাচনের আগে বিজেপি প্রায় ডজন খানেক পদযাত্রা করেছে। ৫০টা সভা করেছে বিজেপি। মোদি, অমিত শাহ, নাড্ডা এসে এখানে সভা করেছে। প্রত্যেকটি সভারই অনুমতি দিয়েছিল পশ্চিমবঙ্গের তৃণমূলের নেতৃত্বাধীন সরকার। কিন্তু ত্রিপুরায় বিজেপি সরকারের সুযোগ দিচ্ছে না। গণতন্ত্রের লজ্জা।’